তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিদিন :
কোনো নাগরিক যাতে সাইবার অপরাধের শিকার না হন সেজন্য ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কঠোরভাবে নিয়মিত মনিটর করতে হবে। তিনি পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের ক্ষেত্রেও সরকার ও পুলিশ বাহিনীর প্রদত্ত অনুশাসন মেনে চলতে হবে।
সম্প্রতি দেশে ও দেশের বাইরে একটি চক্র রাষ্ট্র, বঙ্গবন্ধু পরিবার, সরকার, বিচার বিভাগ, শিল্পপতিসহ সমাজে প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে নানা ধরনের বিষোদগার ছড়াচ্ছে। ভাড়া করা সাইবার সস্ত্রাসী গোষ্ঠীকে চিহ্নিত করা গেলেও দেশের বাইরে থাকায় ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোর জবাবদিহি না থাকায় এসব অপরাধীকে নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না।
‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুস্পষ্ট নির্দেশনায় আমরা দেশ ও জনগণের কল্যাণে দুর্নীতিমুক্ত পুলিশ বাহিনী গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পুলিশের কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। ’
মাদকের বিষয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে আইজিপি বলেন, ‘পুলিশের কোনো সদস্যের মাদকের সঙ্গে কোনো ধরনের সংশ্লেষ থাকতে পারবে না। কারও যদি মাদকের সঙ্গে কোনো ধরনের সংশ্লেষ থাকে তাহলে তাকে বেরিয়ে আসতে হবে। কোনো পুলিশ সদস্যের মাদক গ্রহণ, মাদক ব্যবসা বা মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সখ্য প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
একজন পুলিশ সদস্য হিসেবে এমন কোনো কাজ করা যাবে না যাতে পুলিশ বাহিনী ক্ষতিগ্রস্ত হয়, দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, দেশের জনগণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
-ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ

