তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিদিন :
বর্তমান উন্নয়ন ও মানুষের জিবন যাত্রার মান উন্নয়নে কাজ করছে আ.লীগ সরকার। আ.লীগ সরকার নিয়মতান্ত্রিকভাবে নির্বাচন ও সকল বিষয় পরিচালনা করে দেশ আজ উন্নয়নশীল রাস্ট্রে পরিণত হয়েছে। জনগণের সকল মৌলিক অধিকার এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে যা বিগত ইতিহাসে নজির সৃষ্টি করেছে। বিশ্বনেতারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বাংলাদেশের উন্নয়নের কথা শুনতে চায় বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড.হাসান মাহমুদ। কিন্তু বিরোধী দলীয়দের ষড়যন্ত্রও থেমে নেই। দেশ যখন উন্নয়নের দিকে এগিয়ে চলেছে তখন বিএনপির মাথায় সিরিজ ষড়যন্ত্র উদয় হয়েছে।
আজ সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, কথা পরিষ্কার, বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে বিএনপি ও দেশের জনগণ যাবে না। এই সরকারের পতন ঘটিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে যেভাবে যা হবে ইনশাল্লাহ আমরা সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো। আজ দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার (অব.) আসম হান্নান শাহের ৫ম মৃত্যুনবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, আমরা বলতে চাই বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। চেষ্টা করলে প্রতিরোধ করা হবে, বাধা দেওয়া হবে। সেই বাধার মুখে আপনারা (সরকার) টিকে থাকতে পারবেন না। এজন্য তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের সব প্রকার প্রস্তুতি নেওয়ারও আহবান জানান। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন সম্পর্কে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ইদানিং রব উঠেছে যে, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করবেন সার্চ কমিটি দিয়ে। ভাই সার্চ কমিটি কোনো দিন শুনিনি। এই আওয়ামী লীগের সময়ে শুনলাম-খালি কয়, সার্চ কমিটি, সার্চ কমিটি। আরে ভাই এত বড় একটা স্যাটেলাইট লাগাইছেন সেটা দিয়ে নেন না, সার্চ কমিটি। এই সার্চ কমিটির কোনো সাংবিধানিক ভিত্তি নেই। আপনারা সার্চ কমিটির মাধ্যমেই করেন আর যেভাবেই করেন- আমরা ওই জায়গাতে নাই। ’
গাজীপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলনের সভাপতিত্বে এবং জেলা নেতা মজিবুর রহমান ও সাখাওয়াত হোসেন সবুজের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভুঁইয়া জুয়েল, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, গাজীপুর বিএনপির ডা. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, খন্দকার আজিজুর রহমান পেয়ারা, হেলাল উদ্দিন, ভিপি ইব্রাহিম, আবু তাহের মসুল্লী, রাশেদুল হক এবং প্রয়াত হান্নান শাহের ছেলে শাহ রিয়াজুল হান্নান। তারা সরকার এর উন্নয়ন ও উন্নত রাস্ট্রীয় কার্যক্রম ব্যহত করতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র মুলক বৈঠক এবং বক্তব্য দেওয়ার সুয়োগ পেলেই মিডিয়া অঙ্গনের সামনে এসে নিজেদের জাহির করতে সরকারের বিপক্ষে সমালোচনার ঝড়তোলে।
বিগত ইতিহাস পর্যায়লোচনায় বিএনপির এসব চাটুকারিতা মুলক বক্তব্য প্রদান করে। তাদের বক্তব্যে আধুনিক ও উন্নয়ন সমুহকে তাচ্ছিল্যতা প্রকাশিত হয়। বিএনপি ভোট কারচুপি ও অপশক্তি দ্বারা নির্বাচনে জয়লাভ করার ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতায় যেতে নানা রকম বাহানা সৃষ্টি করছে। মুলত বিএনপি জনসমর্থনহীন। বিএনপি সন্ত্রাসবাদ, জ্বলাও পোড়াও করে দেশ ধ্বংসের দিকে নিতে বিভিন্ন অযুহাত রচনা করছে। বিএনপি জামাত মুলত সরকার বিরোধী চক্রান্ত করে দেশের উন্নয়নে ব্যঘাত ঘটাতেই গনমাধ্যমে অহেতুক বক্তব্য প্রদানে জনমনে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করে যা পূর্ব হইতেই জনগন অবগত।
সূত্র : বাংলা নিউজ ২৪ ও নিজেস্ব প্রতিবেদন।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
