বগুড়া, গাবতলি, সুখানপুকুরঃ
উন্নয়নে আলোকিত ইউপি ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করেন লতিফুল বারী মিন্টু। তিনি বর্তমানে নেপালতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসাবে উন্নয়ন ও জনসেবার জন্য বিভিন্ন সরকারী ও অন্যান্য হইতে অধিক সম্মাননা পুরস্কার প্রাপ্ত। আজ তার বিষয়েই আমাদের এই ডকুমেন্টারী।
পারিবারিক পরিচয় : তিনি একজন সম্ভ্রান্ত বংশীয় ঘরের সন্তান। বগুড়ার গাবতলি থানার ধলিরচর গ্রামে তাহার জন্ম। ৮ ভাই ১ বোন এবং প্রত্যেককে শিক্ষিত ও স্টাবিলিস্ট। বড় ভাই এডভোকেট সাইফুল ইসলাম পল্টু গাবতলি বগুড়ায় জনপ্রিয় মুখ ছিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর কর্নধার। তার মৃত্যুর পর লতিফুল বারী মিন্টু সাংগঠনিক সম্পাদক গাবতলি উপজেলা নৌকা প্রতিকে আওয়ামী লীগের বিজয় সুনিশ্চিত করেন। ২ সুপুত্র সন্তানের জনক তিনি।
ইউনিয়ন এ সেবা নিশ্চিত :
নির্বাচিত হবার পর তিনি আওয়ামী লীগ নেত্রীকে সম্মান জানিয়ে আওয়ামী লীগ এর সকলস্তরের নেতৃবৃন্দ, সহয়োগি সংগঠনের নেতাকর্মী এবং ইউপি বাসির সাধারণ মানুষকে সম্মান জানিয়ে অঙ্গিকার করেন জনসেবার। প্রকৃতপক্ষে তার নেতৃত্বে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমানে একটি অনবদ্য ভূমিকা তিনি রেখেছেন। বলতে গেলে সৎ আদর্শবান হিসাবে তিনি তার দায়িত্ব পালন করেছেন, শান্তিপূর্ণভাবে শৃঙ্খলা বজায় রেখে তিনি ইউপিতে চষে বেড়িয়েছেন। বিনা পয়সায় এবং বিনা উপঢোকনে যত সরকারি সুয়োগ সুবিধা জনগণের মাঝে সঠিক ভাবে তিনি বন্টন করেছেন প্রতিটি গ্রামের মহল্লায় মহল্লায় তালিকা নিশ্চিত করে।
উন্নয়ন সমুহঃ
তিনি গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষের মাঝে করোনাকালিন, দূর্যোগকালিন সকল সেবা নিশ্চিত করেছেন। বৃদ্ধ ভাতা, মাতৃকালিন, বয়স্ক, কৃষকের সার বিজ, অভাবিদের অন্যদান ইত্যাদি নানামুখী সরকারি সুয়োগ সুবিধা গুলো জনগনের মাঝে বন্টন করেছেন। এমনকি ব্যক্তিগত উদ্যোগে তিনি নানা মুখী অনুদান, অসহায়ের পাশে দাড়ানো, শীতবস্ত্র এবং বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষদের উৎসবে অনুদান সহ নানামুখী সেবা করেন।
রাস্তা ঘাটে, গ্রামে গ্রামে অন্ধকার দূরকরণে সোলার প্যানেলের বিদ্যুৎ এর আলোয় আলোকিত করে সাড়া ইউপিকে আলোজ্বল করেছেন। বগুড়ায় একটি উন্নয়নের ইতিহাস রচনা করেছেন এই আওয়ামী লীগ নেতা। বিভিন্ন গ্রামিন রাস্তা সেতু স্কুল নির্মানে উপর মহলে দিনের পর দিন জনগনের প্রতিনিধি হয়ে ডিজিটাল যোগাযোগ ও শিক্ষা ব্যবস্হা সুনিশ্চিত করতে তিনি কাজ করে সফল হয়েছেন এবং কিছু কিছু নির্মানাধীন আর কিছু পাশ হয়েছে বা প্রকৃয়াধিন। বলতে গেলে সর্বস্র উজার করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশ ও জনগনের দোরগোড়ায় সেবা সুনিশ্চিত করেছেন। যা অতিতের ইতিহাসকে পেছনে ফেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা বির্নিমানে শেখ হাসিনা ও সজিব ওয়াজেদ জয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করেছেন তিনি।
নেপালতলি ইউনিয়ন পরিষদ ২টি ভাগে বিভক্ত হয়ে বর্তমানে তিনি সুখানপুকুর ইউপিতে নৌকা প্রতিক প্রত্যাশী হয়ে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এবং তার আরোও উন্নয়ন এর সুয়োগ প্রয়োজন। তিনি জনগনের পাশে থাকতে চান। সুসময়ের বসন্তের কৌকিলদের পরিহার করে নৌকা প্রতিকে মনোনয়ন তাহার অধিকার বটে। জনগণের নিকট তিনি সেবা করার সুয়োগ চেয়ে সম্মানিত ভোটারদের নিকট দোয়া ও ভোট কামনা করে উন্নয়ন ও একান্তভাবে উন্নত সেবা সুনিশ্চিত করতে চান তিনি।

