ঢাকাSunday , 26 December 2021
  1. Engineering
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া ও দূর্যোগ
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন
  9. কবিতা
  10. কুরআন/সূরা
  11. কৃষি
  12. কোভিড-১৯
  13. খেলাধুলা
  14. গনমাধ্যম
  15. জব
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বিগত নির্বাচনে ‘নৌকা বিদ্রোহী’ পরাজিত আ.লীগ নেতা ‘রফিকুল ইসলাম রাঙ্গা’ দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ

bd-tjprotidin
December 26, 2021 3:43 pm
Link Copied!

 

বগুড়া, গাবতলি, নিউজ ডেস্ক : বিগত ২০১৬ সালের দলীয় প্রতিকে নির্বাচনে বগুড়ার গাবতলি উপজেলাস্হ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে নেপালতলি ইউনিয়নে আ.লীগ নেতা লতিফুল বারী মিন্টু ‘নৌকা প্রতিকে’ জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন এবং সোনারায় ইউপিতে আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থীর বিরুদ্ধে ‘নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী’ হিসাবে ‘রফিকুল ইসলাম রাঙ্গা’ আনারস মার্কায় দলীয় আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রের ধারা ৪৭ এর ‘ঠ’ অনুচ্ছেদকে অমান্য করে শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে পরাজিত হয়ে আওয়ামী লীগকে বিতর্কিত করেছেন। এমনকি নৌকার প্রার্থী ও সমর্থকদের উপর হাঙ্গামা ও গুলি বর্ষনের ঘটনাও সে ইউপিতে ঘটেছিলো বলে স্হানীয় ও তথ্য সূত্রে জানা যায়। পরবর্তী সময়ে সোনারায়ে বিজয়ী নৌকার নব চেয়ারম্যান ‘তারাজু’কে অতর্কিতভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়। লোকমুখে শোনা যায়, এক পর্যায়ে তাকেও সন্দেহ করা হয়েছে এ হত্যাকান্ডে। তারাজু চেয়ারম্যান এর মৃত্যুর পর উপনির্বাচন- ২০১৬ সালের রফিকুল ইসলাম রাঙ্গা নৌকা প্রতিক নিলে বিপুল ভোটে নৌকা পরাজিত হয় এবং আওয়ামী লীগ কে পুনরায় সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়েছে।

যেখানে, আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রের ধারা ৪৭ এর ‘ঠ’ অনুচ্ছেদে সুস্পষ্টভাবে লেখা আছে, ‘জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বাইরে গিয়ে প্রার্থী হলে দল থেকে সরাসরি বহিষ্কার হবেন এবং যারা দলীয় প্রার্থীর বিরোধীতা করবেন তারাও তদন্ত সাপেক্ষে দল ও সহযোগী সংগঠন থেকে বহিষ্কার হবেন।’ অথচ ২০১৬ সালের বগুড়া গাবতলি সোনারায় ইউপি নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিরোধিতা করে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে ‘মো রফিকুল ইসলাম রাঙ্গা ‘ নির্বাচন করেও আওয়ামী লীগ কে একটি বড়সড় বিতর্কের সমূখীন করেছেন কিন্তু তিনি দলীয় পদে বহাল থাকেন। বর্তমানেও এ বিদ্রোহী নেতা গাবতলি উপজেলা আ.লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক পদেই রয়েছে। তবে স্হানীয় রেজুলেশনে ২০১৬ সালে তাকে নৌকা বিদ্রোহী প্রার্থী হিসাবে পরাজিত ঘোষনা করা হয়েছিলো।

এরপর তিনি ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারী বগুড়া জেলা গাবতলি উপজেলা (সোনারায় ও নেপালতলি ইউনিয়ন বিভক্তে) নব সুখানপুর ইউপিতে নৌকা প্রতিক প্রত্যাশায়  প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের বিভিন্ন ভাবে হেনস্তা করে চলেছেন দলীয় নমিনেশন উত্তোলন ও জমাদানের পূর্ব হইতেই এ পর্যন্ত। এমনকি তিনি স্হানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের দিকে অকথ্য ও অমার্জনীয় আচরণ নিয়ে ফেসবুক সহ কিছু গনমাধ্যমে আ.লীগ এর নিয়মশৃঙ্খলা পরিপন্থী কুরুচিপূর্ণ বাক্য উচ্চারিত করে অসত্য সংবাদ ছড়িয়েছেন। অথচ নিজে দলীয় ধারা ও শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন এদিকে বিন্দুমাত্র সাধারণ জ্ঞান বা খেয়াল অবদি তাহার নেই। বিভিন্ন স্হানীয় দুঃসময়ে নির্যাতিত, সম্মানিত বয়জ্যেষ্ঠ নেতাকর্মীদের এবং বিরোধী দলীয় হেনস্তা ও অপ-ষড়যন্ত্রের স্বীকার হওয়া নেতা কর্মিদের বিরুদ্ধে আঙ্গুল উঠিয়ে নিজে শৃঙ্খলা ভঙ্গের বিষয় ভুলে গিয়ে নানাভাবে হেনস্হা করেই চলেছেন তিনি।

এ ধরনের আচরণ জনগণ কখনোই সমর্থন করেনা। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মোটেও সমর্থন করার কথা নয়। বিষয়টি নিয়ে স্হানীয় জনগন সহ স্হানীয় আওয়ামী লীগ এ ২০১৬ সালের ন্যায় (সোনারায়) পুনরায় বিভ্রান্তের চরমপন্থী ভাব বিরাজমান হচ্ছে। বিষয়টি আওয়ামী লীগ এর সুদৃষ্টিপাত করা হইলো।

সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে আ.লীগের কঠোর হস্তক্ষেপের দৃষ্টিপাত স্হানীয় পর্যায় কামনা করে। যেহেতু সোনারায় ইউপিতে ২০১৬ সালের নির্বাচনকে ঘিরে হাঙ্গামা ও পরবর্তীতে গুলিবর্ষণে আ.লীগ মনোনিত নৌকা বিজয়ী চেয়ারম্যান এর হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে এবং সেহেতু বর্তমান প্রেক্ষাপটে স্হানীয় জনসাধারণ ও আওয়ামী লীগ এর প্রটেকশন বিবেচনার বিষয়।

[সত্য প্রকাশে পথ চলা, ত্রুটি মার্জনীয়]

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।