বগুড়া, (‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিদিন’, প্রতিবেদন) : বগুড়া জেলা গাবতলী উপজেলার নবগঠিত ১২ নং সুখানপুকুর ইউনিয়ন নির্বাচন আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। জনগণের মুখে একটি নাম উন্নয়নে নৌকার চেয়ারম্যান লতিফুল বারী মিন্টু। মূলত নেপালতলী ও সোনারায় ইউনিয়নের মাঝামাঝিতে নতুন ১২ নম্বর সুখানপুকুর ইউনিয়নের সৃষ্ট নব ইউপি। নতুন ইউনিয়নে প্রথম নির্বাচন, তাই জনগণের আগ্রহ অনেকটাই বেশি। নির্বাচন নিয়ে প্রত্যেকের কাছে বেশ উদ্দীপনা কাজ করছে। জনগণের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চেয়ারম্যান হিসেবে কে আসবেন, এ নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শেষে একটি নামই আসে জনগণের মুখে ‘নৌকা’ উন্নয়নের মার্কা ‘লতিফুল বারী মিন্টু’ কেই চায় জনগণ।
দলীয় নৌকা প্রতিকে আওয়ামী লীগে রয়েছে ব্যাপক উদ্দীপনা।নতুন এই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী দলটির সাতজন প্রার্থী। জনপ্রিয়তা ও সার্বিক দিক থেকে ১ম স্হানেই রয়েছে জনগণের আশার আলো সাড়া জাগানো ত্যাগী আ.লীগ এর সর্ব প্রশংসিত জনপ্রিয় মুখ নৌকা প্রতিকে রানিং নেপালতলি ইউপি চেয়ারম্যান লতিফুল বারী মিন্টু। লতিফুল বারী মিন্টুর বড় ভাই হলেন প্রবিন আ.লীগ নেতা গাবতলি বগুড়ার রোল মডেল এডভোকেট সাইফুল ইসলাম পল্টু। জনগণের মুখে শোনা যাচ্ছে এবারও নৌকা প্রতিক পেলে নৌকা বিজয় সুনিশ্চিত করে চেয়ারম্যান হিসাবে উন্নয়নের কারিগর জনগনের সেবক উন্নত সেবা ও উন্নয়নের মহাসমুদ্রে পরিণত হবে ইউপি এ নিয়েই চলছে জল্পনা কল্পনা। অপরদিকে তাকে নিয়ে নানামুখী ষড়যন্ত্রও থেমে থাকেনি। সব জল্পনা কল্পনা শেষেই মিন্টুর জনপ্রিয়তা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
এছাড়াও বাকিঁ আরোও ৬ জন নৌকা প্রতিক প্রত্যাশী হয়েছে। অনুপ্রবেশকারী নিয়ে একটি মহল গুজব ছড়ালে এ নিয়ে আওয়ামী লীগে যোগদান বিষয়ে বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আল রাজি জুয়েল সাংবাদিকদের জানান, যাদের অনুপ্রবেশকারী বলা হচ্ছে, তারা অনেক আগেই আওয়ামী লীগে যোগদান করেছেন। তাই তাদের নামের তালিকা ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীর তালিকায় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ অফিসে পাঠানো হয়েছে। সুতরাং এ নিয়ে কোনো গুজব ছড়ানোর কিছু নেই। তবে নৌকা বিদ্রোহী প্রার্থী নৌকা পাবে না এটা কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে বরাবরই স্পষ্টভাবে ঘোষণা রয়েছে। শৃঙ্খলা ভক্তকারী সম্পর্কীত দলীয় গঠনতন্ত্রের ৪৭ এর ‘ঠ’ অনুচ্ছেদে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে।
অনেকের মুখে শোনা যায়, নৌকার প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত আওয়ামীলীগের রানিং জনপ্রিয় চেয়ারম্যান লতিফুল বারী মিন্টু আ.লীগের একটি ডায়নামিক নেতা। ষড়যন্ত্র ও প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে ডায়নামিক নেতাকে দমিয়ে রাখা যায় না।
নৌকার প্রতীকে নির্বাচিত হইছে বগুড়ার গাবতলী থানায় নেপালতলি ইউপিতে এটি একটি বিরল ঘটনা৷ গত ৫ বছর সুনামের সহিত সৎ নিষ্ঠাবান হিসাবে সফল ভাবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। চেয়ারম্যান মিন্টু ক্লিনফিড ইমেজের৷ তিনি জনগণের ন্যায্য অধিকার আদায়কারী নেতা, তিনি গনমানুষের নেতা।
জনগনের মন্তব্য ইউনিয়ন আমার মাথা ব্যথাটাও আমার৷ প্রার্থীর ওয়েট, যোগ্যতা, জনগনের মূল্যায়ন, উন্নয়ন, সার্বিক বিষয় দেখতে হবে৷ আর যদি ইতিহাসের কথা বলা হয়, তাহলে শুনে রাখুন গাবতলীতে এলাকায় নৌকা নাম নেওয়ার লোক খুব কম ছিলো৷ এই লতিফুল বারী মিন্টুর আপন বড় ভাই গাবতলী থানা আ. লীগের সাবেক সেক্রেটারী ও জনপ্রিয় মুখ পল্টু এই এলাকায় আওয়ামীলীগ প্রতিষ্ঠা করছে৷ মিন্টু চেয়ারম্যানের অপর বড় ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ারুল ইসলাম জীবনের মায়া ত্যাগ করে দেশের জন্য মুক্তিযুদ্ধ করেছে৷ পারিবারিক ভাবে তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে গড়া সৈনিক। গাবতলী আ. লীগের ইতিহাসে প্রবিন ২ নেতা পল্টু ও টিএম মূসা ‘পিস্তা’ নাম স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে৷
দল মত জনমত নির্বিশেষে উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে লতিফুল বারী মিন্টুই শীর্ষে। তিনি জননেত্রী মমতাময়ী নেত্রী শেখ হাসিনার নিকট জনগণের সেবক হয়ে উন্নত ও ডিজিটাল ইউপি গঠনের প্রত্যয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে নৌকা প্রতিক প্রত্যাশা করেন। তিনি স্হানীয় ওয়ার্ড, ইউপি, উপজেলা, জেলা, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দকে সম্মান, শ্রদ্ধা জানিয়ে সার্বিক সহয়োগিতা কামনা করেন। সহয়োগি সংগঠনের নেতাকর্মীদের আন্তরিক ভালোবাসা জানিয়ে সার্বিক সহয়োগিতা কামনা করেন।

