বগুড়া, সোনাতলা (‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিদিন’, প্রতিবেদন) : বগুড়া জেলা সোনাতলা উপজেলা জোড়গাছা ইউপি নৌকা প্রতিকে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আনারুল ইসলাম টিপু।৩১ জানুয়ারি ২০২২ ইং অনুষ্ঠিত হতে চলেছে নির্বাচন। তিনি জনগণের নিকট দোয়া ও অন্তর থেকে উন্নয়ন ও সেবা করার সুয়োগ চেয়ে নৌকায় ভোট প্রত্যাশা করেন। তিনি একজন ত্যাগী সৎ ও জনগনের সেবক তাই জনগণের আগ্রহ অনেকটাই বেশি। নির্বাচন নিয়ে প্রত্যেকের কাছে বেশ উদ্দীপনা কাজ করছে। জনগণের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চেয়ারম্যান হিসেবে কে আসবেন, এ নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শেষে নৌকার বিজয়ের লক্ষ্যে জনগণ মাঠে নেমেছে।
ইভিএম (EVM) মেশিনে বোতাম চেপে ভোট দিন সহজে।
উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা নৌকার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আনারুল ইসলাম টিপু ইউপি ও প্রতিটি ওয়ার্ড এবং গ্রাম পর্যায়ের ত্যাগী নেতাদের সহয়োগিতা কামনা করেন এবং অত্র ইউপির সন্তান হিসাবে জনগণের দোয়া ও অন্তর থেকে ভোট কামনা করে জনসেবা ও একটি উন্নত ইউপি গঠনের সুয়োগ চেয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন।
আওয়ামী লীগ সহ সহয়োগি সংগঠনের নেতাকর্মীগন নিরলস পরিশ্রম করে চলেছে। ৭ নং ওয়ার্ড হাটকরজা, পশ্চিম করমজা, গ্রাম করমজা, ঠাকুরপাড়া, গনসারপাড়া, পূর্বকরমজা (খরকাহাটা) সহ পুরো ওয়ার্ডে চলছে রাতদিন নৌকার প্রচারনায় বাড়ি বাড়ি দোয়া ও ভোট চাওয়ার আমেজ। জোড়গাছার ইউপি আওয়ামী লীগ ও সহয়োগি সংগঠনের নেতাকর্মীগন সকল ওয়ার্ডের নেতাকর্মীদের নিয়ে চলছে নৌকা বিজয়ের লক্ষ্যে দোয়া ও ভোট চাওয়ার সোড়গোল। মার্কা কার শেখ হাসিনার ‘নৌকা’ স্লোগানে চলমান জনসংযোগ।
গ্রামগুলো- উত্তর বয়ড়া, দক্ষিন বঘড়া, হাট করমজা,পূর্ব করমজা,পশ্চিম করমজা, গ্রাম করমজা, কুশাহাটা, কোড়াডাঙ্গা,গোসাইবাড়ী, গনশারপাড়া, হলিদা বগা, খোদাদিলেরপাড়া, মধ্য দিঘলকান্দী, নওদাবগা, ঠাকুরপাড়া, নিমেরপাড়া, পোড়াপাইকর, সর্জনপাড়া, শিচারপাড়া, ভেলুরপাড়া, কাশ্মিয়াবাড়ি, উত্তর জোড়গাছা, সোনাকানিয়া, চরপাড়া বিভিন্নস্হানে ও ওয়ার্ডে নৌকার জনসংযোগ চলছে। দৈনিক মাইকেও প্রচার হচ্ছে নৌকার উন্নয়নের মার্কার ধ্বনি ।
৭ নং সভাপতি মজনু মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান, সাবেক সভাপতি শাহজাহান আলী, সাধারণ সম্পাদক লিটন , মোজাফফর, রতন, আহম্মেদ, প্রবিন মুক্তিযোদ্ধাগন, রেজাউল করিম খাজা আকন্দসহ অনেক প্রবিন ও তরুন নেতাগন নিরলস পরিশ্রম করে চলেছে নৌকার উন্নয়ন প্রচারে ও নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করতে। এদিকে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ আহ্বায়ক শিপ্লু সরকার, আজিমুল হক সহ নওদাবগার প্রবিন ত্যাগী নেতাগন নৌকার জনসংযোগ করে চলেছেন। তাদের ওয়ার্ডে জনপ্রিয়তা ও সমর্থক নৌকা বিজয়ের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। এরূপ প্রতিটি ওয়ার্ড ও গ্রাম ভিত্তিক প্রচারনা চলমান অতিশীঘ্রই জনসমুদ্রে পরিনত হবে বলে আশাবাদী তৃনমুল।
জনগণের মুখে শোনা যাচ্ছে এবার নৌকা প্রতিকের বিজয় সুনিশ্চিত করে চেয়ারম্যান হিসাবে উন্নয়নের কারিগর জনগনের সেবক উন্নত সেবা ও উন্নয়নের মহাসমুদ্রে পরিণত করাই হবে আনারুল ইসলাম টিপুর লক্ষ্য, ইউপি তে এ নিয়েই চলছে জল্পনা কল্পনা। সব জল্পনা কল্পনা শেষেই টিপুর জনপ্রিয়তা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। তিনি জনগণের ন্যায্য অধিকার আদায়কারী নেতা, তিনি গনমানুষের নেতা। নেতারা ত্যাগী ও নীতিআদর্শবান। তারা নৌকা বিজয়ে বদ্ধপরিকর। প্রকৃত ত্যাগী নেতা নৌকা প্রতিককে ভালোবাসে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জননেত্রী শেখ হাসিনা, সজিব ওয়াজেদ জয় ও তার পরিবারকে ভালোবাসে।
জনগনের মন্তব্য, নৌকা আমাদের উন্নয়নের মার্কা, ইউনিয়ন আমার মাথা ব্যথাটাও আমার৷ প্রার্থীর ওয়েট, যোগ্যতা, জনগনের মূল্যায়ন, উন্নয়ন, সার্বিক বিষয় দেখতে হবে৷ তরুন ও প্রবিন নেতাদের নিরলস পরিশ্রমে আজ আব্দুল মান্নান এমপি মহোদয় ও তার পরিবারের সার্বিক সহয়োগিতায় আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সোনাতলা উপজেলা সহ জোড়গাছায় তরুন ও মেধাবী নেতাদের ছোঁয়ায় আওয়ামী লীগ এর উন্নয়ন ও জনপ্রিয়তা শীর্ষস্হান অধিকার করেছে। যা তরুন নেতাদের ধন্যবাদ ও প্রশংসনীয়। এমপি শাহাদারা মান্নান শিল্পী, এমপি মহোদয়ের সুপুত্র শিক্ষাবিদ সাখাওয়াত হোসেন সজল, আ.লীগ সভাপতি এড. মিনহাদুজ্জামান লিটন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আব্দুল মালেক এর নেত্রীত্বে আ.লীগ সুসংগঠিত ও পরিমার্জিত একটি উন্নয়নমুখী, জনসেবা ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক পথেই এগিয়ে চলেছে।
দল মত জনমত নির্বিশেষে উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে নৌকা প্রতিকে আনারুল ইসলাম টিপুই জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তিনি জননেত্রী মমতাময়ী নেত্রী শেখ হাসিনার নিকট জনগণের সেবক হয়ে উন্নত ও ডিজিটাল ইউপি গঠনের প্রত্যয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে নৌকা প্রতিক পেয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি স্হানীয় ওয়ার্ড, ইউপি, উপজেলা, জেলা, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দকে সম্মান, শ্রদ্ধা জানিয়ে সার্বিক সহয়োগিতা কামনা করেন। সহয়োগি সংগঠনের নেতাকর্মীদের আন্তরিক ভালোবাসা জানিয়ে সার্বিক সহয়োগিতা কামনা করেন। ভেদাভেদ ভুল উন্নয়ন ও উন্নত ইউপি গঠনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোট কামনা করেন।
ইভিএম মেশিনে ভোট প্রদান সহজ। নিজ ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে ভোট সেন্টারে গেলে আঙ্গুলের ছাপ ও যাচাই শেষে ইভিএম (EVM) মেশিনে ভোট দিন।
>> চেয়ারম্যান এর প্রতিক – পছন্দের ” নৌকা ” এর পাশের বোতামে চাপ দিন।
>> এরপর সবুজ বোতামে চাপুন।
হয়ে গেলো চেয়ারম্যানকে ভোট প্রদান। এভাবে পছন্দের ওয়ার্ড মেম্বার ও মহিলা সংরক্ষিত আসনে প্রতিক এর পাশের বোতামে চাপুন এবং সবুজ বোতামে চাপুন।

