ঢাকাTuesday , 26 April 2022
  1. Engineering
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া ও দূর্যোগ
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন
  9. কবিতা
  10. কুরআন/সূরা
  11. কৃষি
  12. কোভিড-১৯
  13. খেলাধুলা
  14. গনমাধ্যম
  15. জব
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ঢাকা ব্যাংক-বগুড়ার সাবেক ব্য. ফারুকের বিরুদ্ধে অসত্য আত্মসাতের অভিযোগে সুনামহানির অপচেষ্টা

bd-tjprotidin
April 26, 2022 1:09 am
Link Copied!

ঢাকা ব্যাংক-বগুড়ার সাবেক ব্যবস্থাপক ফারুকের বিরুদ্ধে অসত্য আত্মসাতের অভিযোগে সুনামহানির অপচেষ্টা

(বগুড়া) : ব্যক্তিগত সম্ভ্রম হানির উদ্দেশ্যে  ঢাকা ব্যাংকের বগুড়া শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক ফারুক আহমেদ এর সুনামহানিসহ সম্মানহানির অপচেষ্টা করা হচ্ছে। এ নিয়ে shibganj news নাম সহ কিছু ফেসবুক গনমাধ্যমেও প্রকাশিত করা হয়েছে অসামাজিক এবং অরুচিকর মন্তব্য যাহা মোটেও সমিচিন বিষয় নহে। তাহার  বিরুদ্ধে ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ এনে রোমা অটো রাইস মিল লিঃ এর ব্যবস্থাপক পরিচালক মীর শাহে আলম ঢাকা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর অভিযোগ দাখিল করেছে। এর প্রেক্ষিতে ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ এর তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ফারুক আহমেদ বলেন প্রকৃতপক্ষে সত্য হল,  বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রোমা অটো রাইস মিল লিঃ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যক্ষ মীর শাহে আলম ঢাকা ব্যাংক বগুড়া শাখা থেকে ২০১৭ সালে ১৯.২৭ কোটি টাকাঋণ নেয়। ঋন  নেয়ার পরপরই সে  ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। ঋনের টাকা আদায়ের জন্য বাংকের তৎকালিন ব্যাবস্থাপক জনাব ফারুক আহম্মেদ এন আই এক্ট আইনে ৫ টি ও অর্থঋন আদালত আইনে ১ টি মামলা দায়ের করেন।  গত ১৫ ই মার্চ তারিখে অর্থঋন মামলার রায় হয়। উক্ত রায়ে মহামান্য আদালত বাংকের টাকা পরিশোধের নির্দেশ সহ মীর শাহে আলমের অন্যান্য সম্পদ বাজেয়াপ্ত সহ ঋনের সমুদয় টাকা পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত  এডভোকেট কামাল উদ্দিনকে রিসিভার নিয়োগ দেন। এ রায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে জনাব মীর শাহে আলাম বিভিন্ন ভাবে জনাব ফারুক আহম্মেদ কে ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন এবং দেখে নেয়ার হুমকি দেখান।

পরিশেষে কোন উপায় না পেয়ে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে প্রয়োজনীয় ডাউন পেমেন্ট এর প্রতিশ্রুতি দিয়ে আপোষ মীমাংসা করে আসেন।
এই যুগে,  এতগুলো টাকা কোন রকম রিসিট ছাড়া কি ভাবে জমা দিলেন? আর ২০১৯ সালের দেয়া টাকা আদালতের রায়ের পর কেন অভিযোগ করছেন। আগে কেন বলেননি?  ঋনের টাকা আদায় করা ব্যাংকারদের নিয়মিত কাজ। জনাব ফারুক আহম্মেদ আইনের আওতায় থেকেই ঋনের টাকা আদায়ের ব্যাবস্থা করেছেন। প্রতি হিংসার বসে একজন সুনামি ব্যাংকার সম্পর্কে এমন অভিযোগ অত্যন্ত গর্হিত কাজ।

কিছু ফেসবুক গণমাধ্যমে প্রকাশিত করা হয়েছে যে- অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রোমা অটো রাইস মিল লিঃ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যক্ষ মীর শাহে আলম ঢাকা ব্যাংক বগুড়া শাখা থেকে ঋণ নেয়। অত্র ব্যাংকের বগুড়া শাখায় গৃহীত ঋনের মূলসুদ সহ প্রায় ৩ কোটি টাকা ডিপোজিটও জমা করেছেন। রোমা অটোরাইস মিল লিঃ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর শাহে আলম রাজনৈতিক মামলায় কারাগারে অবস্থান করাকালীন অত্র প্রতিষ্ঠানের জেনারেল ম্যানেজার জাহাঙ্গীর হোসেন এর মাধ্যমে ঢাকা ব্যাংক বগুড়া শাখায় অভিযুক্ত শাখা ব্যবস্থাপক ফারুক আহমেদ এর কাছে ঋণ পরিশোধের জন্য সেটেলমেন্ট একাউন্টে ৪ কিস্তিতে ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা জমা করে। পরবর্তিতে অত্র প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অভিযুক্ত ফারুক এর কাছ থেকে জমাকৃত টাকার রশিদ চাইলে বিভিন্ন অযুহাতে ফারুক টাল বাহানা করতে থাকে এবং বিষয়টি কাউকে জানাতে নিষেধ করে। পরবর্তীতে অভিযুক্ত শাখা ব্যবস্থাপক ফারুক আহমেদ রাজশাহী বদলী হয়। উক্ত অভিযোগ বিষয়টি কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা বলার অবকাশ রাখে না। একটি বিশেষ মহল চক্রান্ত রচনা করে অসত্য ও সম্মানহানিসহ ব্যক্তিগত সম্ভ্রম হানির অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলেও নিশ্চিত করে ভুক্তভোগী ফারুক সাহেব।

ফেসবুকে আরো প্রাপ্ত তথ্য উল্লেখ করা হয়-  মীর শাহে আলম পুনরায় অভিযুক্ত ফারুক এর নিকট জমাকৃত টাকার রশিদ চাইলে বিষয়টি নিয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে সমঝোতা করে সুদ কমিয়ে দেওয়ার কথা বলে বিভিন্নভাবে তালবাহানা করতে থাকে। রশিদ ছাড়া এতো টাকা প্রদান এটি কতটুকু একটি রোমো রাইস মিল লিঃ কর্তৃপক্ষ কোং এর রুলস এবং রেজুলেশন ফলো করে তা হাস্যকর ও কাকতালিও বিষয় হইতেছে বটে।

আরো উল্লেখ করা হয়েছে, বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়ায় রোমা অটো রাইস মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরুপাই হয়ে ঢাকা ব্যাংক এর প্রধান কার্যালয় এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবরে অভিযোগ দাখিল করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ঢাকা হেড অফিসের এভিপি ইমতিয়াজ ইসলাম ও হেড অফিস ঢাকা ব্যাংক এর এসপিও তৌহিদুল বারী বিষয়টি তদন্ত করছেন। এব্যাপারে ঢাকা ব্যাংক লিঃ বগুড়া শাখার বতর্মান ব্যবস্থাপক ওয়াজেদ আলী এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। তবে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছুই বলা যাচ্ছেনা।

প্রকাশিত সংবাদে ফারুক আহমেদের নামে অসত্য ও হাস্যকর তথ্য  উল্লেখ করে আরোও বলা  হয়েছে – এ ব্যাপারে রোমা অটো রাইস মিল লিঃ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মীর শাহে আলম বলেন, সে রাজনৈতিক মামলায় জেলে ছিলেন এবং আরো অসত্য ও কুরুচিপূর্ণ বাক্য সম্বলিত অসামাজিক কথা উল্লেখ্য করে কিছু ফেসবুক সহ গনমাধ্যমে প্রচার করান ।  ফারুক সাহেবের নামে অপপ্রচারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফারুক আহমেদ।

প্রকাশিত সংবাদে আরোও বলা হয়- এ ব্যাপারে সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক ফারুক আহমেদ এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কৌশলে বিষয়টি এরিয়ে যান। কিন্তু ফারুক আহমেদ এ বিষয়ে নিশ্চিত করে বলেছে যে এ ধরনের কেনো কর্মকান্ড ঘটেনি। যেহেতু অভিযোগ উঠেছে তদন্তে সঠিক বিষয় টি প্রমানসহ প্রমানিত হবে।   এ ধরনের অহেতুক অসত্য সংবাদে ব্যক্তিগত সম্ভ্রম হানি না করার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।

সম্মানিত ব্যাংকার ফারুক আহমেদ জানান-
প্রকৃত সত্য হল,  বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রোমা অটো রাইস মিল লিঃ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যক্ষ মীর শাহে আলম ঢাকা ব্যাংক বগুড়া শাখা থেকে ২০১৭ সালে ১৯.২৭ কোটি টাকাঋণ নেয়। ঋন  নেয়ার পরপরই সে  ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। ঋনের টাকা আদায়ের জন্য বাংকের তৎকালিন ব্যাবস্থাপক জনাব ফারুক আহম্মেদ এন আই এক্ট আইনে ৫ টি ও অর্থঋন আদালত আইনে ১ টি মামলা দায়ের করেন।
গত ১৫ ই মার্চ তারিখে অর্থঋন মামলার রায় হয়। উক্ত রায়ে মহামান্য আদালত বাংকের টাকা পরিশোধের নির্দেশ সহ মীর শাহে আলমের অন্যান্য সম্পদ বাজেয়াপ্ত সহ ঋনের সমুদয় টাকা পরিশোধ না হওয়া পযন্ত  এডভোকেট কামাল উদ্দিনকে রিসিভার নিয়োগ দেন।
এ রায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে জনাব মীর শাহে আলাম বিভিন্ন ভাবে জনাব ফারুক আহম্মেদ কে ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন এবং দেখে নেয়ার হুমকি দেখান।

পরিশেষে কোন উপায় না পেয়ে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে প্রয়োজনীয় ডাউন পেমেন্ট এর প্রতিশ্রুতি দিয়ে আপোষ মীমাংসা করে আসেন।
এই যুগে,  এতগুলো টাকা কোন রকম রিসিট ছাড়া কি ভাবে জমা দিলেন? আর ২০১৯ সালের দেয়া টাকা আদালতের রায়ের পর কেন অভিযোগ করছেন। আগে কেন বলেননি?

ঋনের টাকা আদায় করা ব্যাংকারদের নিয়মিত কাজ। জনাব ফারুক আহম্মেদ আইনের আওতায় থেকেই ঋনের টাকা আদায়ের ব্যাবস্থা করেছেন। প্রতি হিংসার বসে একজন সুনামি ব্যাংকার সম্পর্কে এমন অভিযোগ অত্যন্ত গর্হিত কাজ।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।