ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ারিং নিয়ে আবারো সমালোচনা : স্হায়ী সমাধানের দাবিতে শিক্ষার্থীগন,
প্রতিষ্ঠিত ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ার,জব প্রত্যাসী ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ারিং স্টুডেন্ট ,পলিটেকনিক-টেক্সটাইল -মেরিন ইন্সটিটিউটে বর্তমান স্টুডেন্ট, সকলের জন্য ক্ষতিকর, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সকে ০৪ বছর থেকে ০৩ বছর করা হলে যে সকল সমস্যা হবে বলে মনে করে শিক্ষার্থীগন- শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো ….
১.পেশাগত ভাবে নিজেকে পরিচয় দিতে হবে তখন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার নয়,সুপারভাইজার বা টেকনিশিয়ান বা ফোরম্যান বা মেকানিক।
২. চাকরি ক্ষেত্রে তখন ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ারদের ফিক্সড ১০ম গ্রেড থাকবে না,তখন ১৪তম-১৬ তম গ্রেডে নেমে আসবে। কারন (যেমন :১০ম -১৩ম গ্রেড ২য় শ্রেনী সাধারণ জেনারেল শিক্ষায় অর্নাস বা ডিগ্রি ছাড়া কর্মকর্তা নয়, তখন এই পদ গুলো বি এস সি ইন্জিনিয়ারিং এর পদ সৃষ্টি হবে, নতুন করে পদ সৃজন করবে )
৩. চাকুরির ক্ষেত্রে উপ-সহকারী প্রকৌশলী পদও থাকবে তবে তখন এখানে বি এস সি ডিগ্রি ইন্জিনিয়ারিং এপ্লিকেশন করার সুযোগ পাবে ( যেমন. বর্তমানে সাধারণ অনার্স করার পর ১ম শ্রেনীর ৯ম গ্রেড এবং ২য় শ্রেনীর ১০ম গ্রেড এপ্লিকেশন করে এমন…….১১ম, ১২তম,১৩তম) আর ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ারিং জন্য সার্কুলার পাবেন সুপারভাইজার / ফোরম্যান/মেকানিক/টেকনিশিয়ান এসব পোস্ট।
৪. এখন আছেন ২য় শ্রেণির কর্মকর্তা তখন হবেন ৩য়/৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী।(সুপারভাইজার / ফোরম্যান/মেকানিক/টেকনিশিয়ান)
৫. পড়াশোনার মান থাকবে না, সিলেবাস শর্ট হবে, জ্ঞানের পরিধি এবং দক্ষতা কমে যাবে । বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নিজের মর্যাদা ক্ষুন্ন হবে। সামাজিক মর্জাদাও হ্রাস পাবে সুপারভাইজার হিসেবে।
৬.চাকরি প্রমোশন পেয়ে তখন কোনদিনই সহকারী প্রকৌশলী হতে পারবেন না,তখন সাব এসিস্ট্যান্ট ইন্জিনিয়ারিং পদে প্রমোশন পেতেই আপনার জীবন শেষ হয়ে যাবে,যেমন বর্তমানে বৈষম্য এটা আরো বৃদ্ধি পাবে,সর্বো স্থরে বৈষম্য শিকার হবেন।
৭. বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো তখন আরো কম টাকা সেলারী অফার করবে, সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ প্রজেক্ট বা মেইনট্যানেন্স ইন্জিনিয়ার হিসাবে সুযোগ থাকবে না। নিজের স্কিল উন্নতি করার সুযোগ নষ্ট হয়ে যাবে।
বি দ্র : সরকারি -বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে, প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ে, ইন্জিনিয়ারিং কলেজগুলো থেকে,
বি এস সি একাডেমি(মেরিন) গুলো থেকে প্রতি বছর অনেক স্টুডেন্ট বের হচ্ছে, সুতারং এই ১০ম শ্রনীর SAE পোস্টে সবার নজর আর সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত লোক গুলোও অপছন্দ করে ডিপ্লোমা পড়ে 16k,35k,39k,48k পর্যন্ত বেসিক সহ্য করত।
এই ছিলো শিক্ষার্থীদের হুবহু পোস্ট টি। যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিপাত ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষা মন্ত্রী সহ সকলের সুদৃষ্টিপাতের আশায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থী।
এমনকি স্হায়ী সমাধানের জন্য শিক্ষার্থীরা পরিক্ষা বর্জনের বিষয়েও জানিয়েছে। শিক্ষার্থীদের যোক্তিকদাবির বিষয়টির দৃষ্টিপাত।

