নিউজ ডেস্কঃজুনায়েদ (ঢাকা)
রাজনৈতিক অঙ্গনে উদীয়মান এক নক্ষত্রের নাম শেখ মোঃ ইয়াসিন আরাফাত।রাজনৈতিক
অঙ্গনে তার প্রবেশ শুরু হয় ২০১৯ সালের পহেলা মে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি বিজরিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের হাত ধরে।বলা যায় স্কুল জীবন থেকে রাজনীতির পাঠ আঁকড়ে ধরে শুরু করা সেই পথে দুর্বারভাবে এগিয়ে চলেছেন।অল্প সময়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক পরিচিত লাভ করেছেন।বিভিন্ন দলীয় পদেও আদিষ্ট রয়েছেন তিনি যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বর্তমান ওয়ারী থানা ছাত্রলীগের পূর্নাঙ্গ কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক পদ প্রত্যাশী। এছাড়াও শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ এর ৩৮ নং ওয়ার্ড এর সাবেক সাংগাঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।ঢাকা মহানগর দক্ষিন ছাত্রলীগের সাথেও তিনি প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। আপাতত তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ কমিটির ওয়েব টিমের একজন প্রতিনিধি,বাংলাদেশ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি লীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিন এর সাধারন সম্পাদক এবং জয় বাংলা ঐক্য পরিষদের ঢাকা মহানগর দক্ষিনের ১ নং সহ-সভাপতি হিসেবে সততা এবং নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।রাজনৈতিক হাতেঘরিটা তার পরিবারের মাধ্যমেই এসেছে তার বাবা দেশনেত্রী শেখ হাসিনার একজন আদর্শ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং সফল ব্যবসায়ী।তার পরিবার মুসলীম লীগ থেকেই আওয়ামী লীগের সাথে জড়িত। তার মেজো কাকা বর্তমানে দুইবারের আওয়ামী লীগ ইউপি চেয়ারম্যান এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ধর্মীয় উপকমিটির সদস্য।
তার আরেক কাকা সাবেক সহ-সভাপতি বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম লীগ এবং বর্তমানে সহ-সভাপতি বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবক লীগ আরব আমিরাত শাখা। আর তার ছোট কাকা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক পদপ্রার্থী এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সম্বলিত জাতির পিতার আদর্শকে ধারনকারী এক খাঁটি দেশপ্রেমি পরিবারের স্বার্থক রাজনৈতিক সন্তান শেখ মোঃ ইয়াসিন আরাফাত এবং তিনি বাংলাদেশ এর অভিজাত শেখ পরিবারে জন্ম গ্রহন করে এবং শেখ পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে রাজনীতিতে এসে গর্ববোধ করেন একই সাথে তিনিও শেখ পরিবারের সদস্যদের মত দেশসেবায় নিয়োজিত থাকতে চান। তার বক্তব্যের আধারে পড়াশোনার পাশাপাশি রাজনীতি করার বিষয়ে তিনি বলেন,”রাজনীতি একটা ভালোবাসা,সেবা এবং আবেগ।বঙ্গবন্ধুর জীবনী তাকে অনুপ্রাণিত করেছে রাজনীতিতে আসার জন্য আর তার আদর্শকে বুকে ধারন করেই রাজনীতি করতে চান তিনি।আর রাজনীতির কারনে পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটে না বরঞ্চ এর মাধ্যমে ভবিষ্যত নেতৃত্ব সৃষ্টি হয়। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সাথে মেশা যায়।মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন করে দেশপ্রেম এ উদ্বুদ্ধ হয়ে সোনার বাংলা গড়ার এক কারিগর হতে চান একই সাথে জাতির পিতার মত জ্ঞান আহরন করতে চান।”রাজনীতি নিয়ে তার ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি এই প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান,”২০২৩ সালের নির্বাচনে দেশনেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করা এবং নেত্রীর মনোনিত প্রার্থীর ক্ষেত্রে কাজ করা যেন তিনি এবারও সর্বোচ্চ সংখ্যা গরিষ্ঠতায় বিজয় অর্জন করেন।একই সাথে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্য সারাজীবন সেবা করতে চান। একই সাথে জনগনের এক আস্থার প্রতিক হয়ে দেশনেত্রী মমতাময়ী শেখ হাসিনার এক আদেশে জীবন দিতেও প্রস্তুত তিনি। নেত্রীর একজন আস্থাভাজন হিসেবে দেশ ও জনমানব এবং দলের উন্নয়ন এ সর্বদা কাজ করে যেতে চান।”জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু,জয়তু শেখ হাসিনা

